Wednesday, December 23, 2015
Tuesday, December 15, 2015
ধন সম্পত্তি বৃদ্ধির প্রয়োগ
১ রবিবার পুষ্যা নক্ষত্র যোগে কাকের ডান দিকের পায়ের নখ কোন কবজ বা তামার কৌটায় রেখে ধারন করলে , কখন ও আর্থিক সঙ্কটে পড়তে হয় না ।
২ অশোক বৃক্ষের মুল নিয়ে তার একটি ছোট টুকরো কোন পবিত্র স্থানে ঘরের মধ্যে রেখে ধুপ দীপ প্রত্যহ দিতে থাকলে , গৃহে ধন সম্পত্তি প্রচুর বৃদ্ধি হয় ।
৩ সারস পাখির ডানদিকের চোখ উপরে নিয়ে শুকনো করে একটি সোনার আংটি তে বসিয়ে ডান হাতের অনামিকা আঙ্গুলে ধারন ক্রলে ধন সম্পত্তি বৃদ্ধি পায় ।
৪ শ্রাবন মাসে প্রতিদিন ১০৮ বিল্ব পত্র নিয়ে তার উপর লাল চন্দন দিয়ে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " । মন্ত্র টি এবং পাঠ করতে করতে শিবলিঙ্গের ওপরে চড়াবেন । এই ভাবে ৩১ দিন চাপাবেন । এই পদ্ধতি অবলম্বনে লক্ষ্মী লাভ হয়ে থাকে । এবং সব মনস্কাম না পুরন হয় ।
৫ ভাদ্র মাসের কৃষ্ণ পক্ষের তিথিতে যেদিন ভরণী নক্ষত্র আসবে ,সেইদিন চারটি কলস জলে ভর্তি করে কোন পৃথক ঘরে রেখে দিন । দ্বিতিয় দিন ওর মধ্যে যে কলস টি খালি দেখা যাবে ,তাকে পৃথক স্থানে রেখে তাতে কাঁচা আনাজ ভরে দেবেন । বাকি কলস গুলির জল সেখানে ছিটিয়ে দেবেন । তারপর যে কলসে আনাজ ভরা আছে , তাকে প্রতিদিন পুজা করতে থাকবেন । তাহলে মাতা অন্নপূর্ণা দেবি প্রসন্না থাকবেন । সাধকের গৃহে ঋদ্ধি সিদ্ধি বৃদ্ধি করবেন ।
বিশ্বাস ও ভক্তি দিয়ে করে দেখুন ।
মহা লক্ষ্মী সাধনা ।
২ অশোক বৃক্ষের মুল নিয়ে তার একটি ছোট টুকরো কোন পবিত্র স্থানে ঘরের মধ্যে রেখে ধুপ দীপ প্রত্যহ দিতে থাকলে , গৃহে ধন সম্পত্তি প্রচুর বৃদ্ধি হয় ।
৩ সারস পাখির ডানদিকের চোখ উপরে নিয়ে শুকনো করে একটি সোনার আংটি তে বসিয়ে ডান হাতের অনামিকা আঙ্গুলে ধারন ক্রলে ধন সম্পত্তি বৃদ্ধি পায় ।
৪ শ্রাবন মাসে প্রতিদিন ১০৮ বিল্ব পত্র নিয়ে তার উপর লাল চন্দন দিয়ে " ওঁ নমঃ শিবায়ঃ " । মন্ত্র টি এবং পাঠ করতে করতে শিবলিঙ্গের ওপরে চড়াবেন । এই ভাবে ৩১ দিন চাপাবেন । এই পদ্ধতি অবলম্বনে লক্ষ্মী লাভ হয়ে থাকে । এবং সব মনস্কাম না পুরন হয় ।
৫ ভাদ্র মাসের কৃষ্ণ পক্ষের তিথিতে যেদিন ভরণী নক্ষত্র আসবে ,সেইদিন চারটি কলস জলে ভর্তি করে কোন পৃথক ঘরে রেখে দিন । দ্বিতিয় দিন ওর মধ্যে যে কলস টি খালি দেখা যাবে ,তাকে পৃথক স্থানে রেখে তাতে কাঁচা আনাজ ভরে দেবেন । বাকি কলস গুলির জল সেখানে ছিটিয়ে দেবেন । তারপর যে কলসে আনাজ ভরা আছে , তাকে প্রতিদিন পুজা করতে থাকবেন । তাহলে মাতা অন্নপূর্ণা দেবি প্রসন্না থাকবেন । সাধকের গৃহে ঋদ্ধি সিদ্ধি বৃদ্ধি করবেন ।
বিশ্বাস ও ভক্তি দিয়ে করে দেখুন ।
মহা লক্ষ্মী সাধনা ।
Thursday, December 10, 2015
পাঁচ টোটকা
এক
পরি বারে সুখ শান্তি তথা সুখের জন্যে প্রতিদিন প্রথম রুটি কে চার বরাবর ভাগ করে এক ভাগ গরুকে দ্বিতীয় ভাগ কালো কুকুরকে তৃতীয় ভাগ কে কাককে চতুর্থ ভাগ চৌ রাস্তা তে রেখে দেবেন ।
দুই
ভোজ পত্রে লাল চন্দন দিয়ে শত্রু র নাম লিখে ওটা কে মাটির কপটি তে রেখে মধু তে ডুবিয়ে কোন নির্জন মাটি তে পুতে দিতে হবে ।
তিন
কখন কোন কাজে যাত্রা সময় এক নারকেল হাতে নিয়ে ১১ বার শ্রী হ নুম নতে নমঃ বলে মাটীতে ফেলে ভেঙ্গে তার জল নিজের উপর ছিটিয়ে নেবেন । পড়ে থাকা নারকেল নিজে আর সবাইকে ভাগ করে দেবেন ।
চার
মাটীর তৈ রি সিংহ বুধবারে মাতা দুর্গা কে উৎসর্গ করলে মনের সমস্ত বাসনা পূর্ণ হয় ।
পাঁচ
আপনাকে কোন কাজে যেতে হয় তখন একটি লেবু নিয়ে তাতে লবঙ্গ গেরে{ ৪} আর ওঁ শ্রী হনূ মনতে নমঃ ২১ বার জপ করে সঙ্গে নিয়ে যাবেন ।
বিশ্বাস ও ভক্তি আপনাকে আপনার সমস্ত বাসনা পুরন করবে ।
পরি বারে সুখ শান্তি তথা সুখের জন্যে প্রতিদিন প্রথম রুটি কে চার বরাবর ভাগ করে এক ভাগ গরুকে দ্বিতীয় ভাগ কালো কুকুরকে তৃতীয় ভাগ কে কাককে চতুর্থ ভাগ চৌ রাস্তা তে রেখে দেবেন ।
দুই
ভোজ পত্রে লাল চন্দন দিয়ে শত্রু র নাম লিখে ওটা কে মাটির কপটি তে রেখে মধু তে ডুবিয়ে কোন নির্জন মাটি তে পুতে দিতে হবে ।
তিন
কখন কোন কাজে যাত্রা সময় এক নারকেল হাতে নিয়ে ১১ বার শ্রী হ নুম নতে নমঃ বলে মাটীতে ফেলে ভেঙ্গে তার জল নিজের উপর ছিটিয়ে নেবেন । পড়ে থাকা নারকেল নিজে আর সবাইকে ভাগ করে দেবেন ।
চার
মাটীর তৈ রি সিংহ বুধবারে মাতা দুর্গা কে উৎসর্গ করলে মনের সমস্ত বাসনা পূর্ণ হয় ।
পাঁচ
আপনাকে কোন কাজে যেতে হয় তখন একটি লেবু নিয়ে তাতে লবঙ্গ গেরে{ ৪} আর ওঁ শ্রী হনূ মনতে নমঃ ২১ বার জপ করে সঙ্গে নিয়ে যাবেন ।
বিশ্বাস ও ভক্তি আপনাকে আপনার সমস্ত বাসনা পুরন করবে ।
Wednesday, December 9, 2015
নজর দোষ থেকে বাঁচার উপায়
নজর দোষ থেকে বাচার অনেক উপায় আছে । নজর দোষে প্রভাবিত ব্যক্তি এই গুলির সাহায্য লাভ উঠাতে পারে । সর্ব প্রথম নজর দোষের হাত থেকে ব্যক্তিকে তার জন্ম রাশির রত্ন ধারন করতে হবে । যার উপর নজর এর প্রভাব শীঘ্র হয় তার লগ্ন বা রাশি স্বামী তার রত্ন ধারন করা উচিত ।
নজর বাধা থেকে বাচার জন্যে তার কক্ষের দরজা তে তিন চমতকারিক গুটিকা সুততে গেঁথে টাঙানো উচিৎ যাতে বাইরে থেকে আসা ব্যক্তির যাতে নজরে পড়ে । নজর বা তন্ত্র প্রয়োগ হলে সেই গুটিকা ফেটে যায় । ফেটে যদি নিজে পড়ে যায় । এমন হলে আবার গুটিকা লাগাবেন । এতে মানুষ অনেক সুরক্ষিত থাকে । যে ব্যক্তির প্রায় নজর লাগে সে কখন সাদা মিষ্টি খেয়ে বাইরে যাবেন না । যেতে গেলে তুলসীর পাঁচ পাতা জলের সাথে খেয়ে যাবেন । তুলসী খেতে খেতে শ্রী বিষ্ণু শ্রী বিষ্ণু বলতে বলতে যাবেন ।
নজর বাধা থেকে বাচার জন্যে তার কক্ষের দরজা তে তিন চমতকারিক গুটিকা সুততে গেঁথে টাঙানো উচিৎ যাতে বাইরে থেকে আসা ব্যক্তির যাতে নজরে পড়ে । নজর বা তন্ত্র প্রয়োগ হলে সেই গুটিকা ফেটে যায় । ফেটে যদি নিজে পড়ে যায় । এমন হলে আবার গুটিকা লাগাবেন । এতে মানুষ অনেক সুরক্ষিত থাকে । যে ব্যক্তির প্রায় নজর লাগে সে কখন সাদা মিষ্টি খেয়ে বাইরে যাবেন না । যেতে গেলে তুলসীর পাঁচ পাতা জলের সাথে খেয়ে যাবেন । তুলসী খেতে খেতে শ্রী বিষ্ণু শ্রী বিষ্ণু বলতে বলতে যাবেন ।
সু ভাগ্য আনার পাঁচ টোটকা
১ পুস্প নক্ষত্রে শ্বেতারকের { শ্বেত আকন্দের } শিকর এনে ডান হাতে ধারন করলে সু ভাগ্য প্রাপ্ত হয়
২ চন্দ্র গ্রহণের সময় শ্বেতারক নিয়ে এসে মধুতে পিসে নিয়ে গোলী তৈ রি আর সেই গুলি ঘষে তিলক করলে নারীর সৌভাগ্য বর্ধন হয় ।
৩ ভোজ পত্রে গো রচনা বা কুমকুম দিয়ে স্ত্রীর নাম অংকিত করে সেটা মধুতে যায় তাতে স্ত্রীর সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয় ।
৪ গো রচনা কুমকুম কেশর বা আলতা দিয়ে ভোজ পত্রে যে স্ত্রীর নাম লিখে মধুতে রাখা হয় সেই স্ত্রী সৌভাগ্য প্রাপ্তি হয় ।
৫ কুমকুম বা আলতা দিয়ে বেল পাতাতে যার নাম লিখে মধুতে রাখা যায় তাহলে সাতদিনে সৌভাগ্য ফিরে আসে ।
একটি পরামর্শ বদলে দেবে ভাগ্য । দরকার বিশ্বাস ও ভক্তি ।
২ চন্দ্র গ্রহণের সময় শ্বেতারক নিয়ে এসে মধুতে পিসে নিয়ে গোলী তৈ রি আর সেই গুলি ঘষে তিলক করলে নারীর সৌভাগ্য বর্ধন হয় ।
৩ ভোজ পত্রে গো রচনা বা কুমকুম দিয়ে স্ত্রীর নাম অংকিত করে সেটা মধুতে যায় তাতে স্ত্রীর সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয় ।
৪ গো রচনা কুমকুম কেশর বা আলতা দিয়ে ভোজ পত্রে যে স্ত্রীর নাম লিখে মধুতে রাখা হয় সেই স্ত্রী সৌভাগ্য প্রাপ্তি হয় ।
৫ কুমকুম বা আলতা দিয়ে বেল পাতাতে যার নাম লিখে মধুতে রাখা যায় তাহলে সাতদিনে সৌভাগ্য ফিরে আসে ।
একটি পরামর্শ বদলে দেবে ভাগ্য । দরকার বিশ্বাস ও ভক্তি ।
Monday, December 7, 2015
শিউলি ফুলের প্রয়োগ
সারা পৃথিবীর মানুষ ধন সম্পত্তির জন্য লালায়িত । সবাই ধন লাভের জন্যে ছুটে বেড়াচ্ছে । ধনলাভের বৃদ্ধি হবে কিভাবে কিসে হবে সে সম্পর্কে আমাদের শাস্ত্র পুরানাদি তে অনেক কথায় বলা হয়েছে । কিন্তু তন্ত্রে এ সম্পর্কে যা বলা হয়েছে সেগুলি অত্যন্ত ফলপ্রদ এবং সহজ সরল পদ্ধতি । সেগুলি নারী পুরুষ ,জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রয়োগ করতে পারেন । কোন প্রয়োগ টি , কি ভাবে করবেন তা আপনার ইচ্ছা বা রুচির ওপর নির্ভর শীল । এই সমস্ত প্রয়োগ একাগ্রতা ও ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভরশীল । যদি সব একাগ্রতা নিয়ে প্রয়োগ ক্রিয়া যথাবিধি অনুসরণ করা যায় তাহলে নিশ্চয় লক্ষ্মীর কৃপা লাভ করবেন । তার কৃপা সাকার রুপে আপনার সামনে উপস্থিত হবে । দুঃখ দারিদ্র নাশ হবে । ধন সম্পত্তি বৃদ্ধি হবে , আপনার আবশ্যকতা গুলি পূর্ণ হয়ে আপনার মনের বাসনা পুরন হবে ।
প্রয়োগ ঃ
শিউলি ফুলের দিয়ে একটি ধন দায়ক প্রয়োগ
যে সময় শিউলি ফুল গাছে ফুটবে সেই সময় যে কোন শুক্রবার দিন এই প্রয়োগ ক্রিয়া করবেন । প্রাতঃ কালে উপবাসী থেকে অর্থাৎ জলযোগ না করে ,স্নানাদি সমাপন করে মৌন অবস্থায় থেকে অর্থাৎ কারো সাথে কথা না বলে গাছ থেকে ৯ টি শিউলি ফুল তুলবেন । নিচে থেকে কুড়িয়ে নিলে চলবে না । ফুল্গুলি তুলে ঘরে ফিরে আসা পর্যন্ত ভুলেও কারো সাথে কথা বলবেন না । ফুল্গুলি ঘরে এনে যত্ন করে রাখবেন ।
গভীর রাতে যখন সব শান্ত হবে, সবাই ঘুমিয়ে পড়বে এবং কোন কোলাহল থাকবে না সেই নির্জন পরিস্থিতি তে প্রয়োগ আরম্ভ করবেন । আপনার বাড়ির পরিস্থিতি অনুযায়ী সময় বেছে নেবেন । গভীর রাত্রে যখন শান্ত পরিবেশ তৈরি হবে সেই সময়টা বেছে নেবেন ।
এই নির্জন সময়ে মুক্ত আকাশের নীচে যেখানে বসবেন ,সেই স্থান টুকু গঙ্গা জল দিয়ে শুদ্ধ করে নেবেন । শ্রদ্ধা ভক্তি সহকারে ধুপ দীপ জ্বালাবেন । তারপর শিউলি ফুল গুলি কে একটি পুটলি তে বেঁধে একটি পরিষ্কার চৌকি তে রাখবেন এবং পূর্ব দিকে মুখ করে বসবেন । সে সময় একা থাকবেন ,দ্বিতীয় কোন ও ব্যক্তি কাছে থাকা চলবে না । সম্পূর্ণ একা থাকতে হবে । ফুলের পুঁটলি তে সামান্য আতর লাগিয়ে দেবেন । তারপর গন্ধ পুস্প ধুপ দীপ ও অক্ষত দিয়ে পুজা করবেন । পুজার পর পুঁটলি টি নিয়ে নিজের ব্যবসা ক্ষেত্রে অথবা ঘরের আলমারিতে ঝুলিয়ে রাখবেন ।
নিষ্ঠার সাথে এই প্রয়োগ এর দ্বারা ধন সম্পদ বৃদ্ধি পায় । যদি কারও কু দৃষ্টি থাকে তা কেটে যায় । ঘরে শান্তি ফিরে আসে ।
একবছর পর আলমারি থেকে বের করে প্রবাহ মান জলে বা নদী তে বিসর্জন দেবেন আবার ন্তুন ফুল তুলে আগের মত ক্রিয়া করে আবার আলমারিতে রাখবেন ।
প্রয়োগ ঃ
শিউলি ফুলের দিয়ে একটি ধন দায়ক প্রয়োগ
যে সময় শিউলি ফুল গাছে ফুটবে সেই সময় যে কোন শুক্রবার দিন এই প্রয়োগ ক্রিয়া করবেন । প্রাতঃ কালে উপবাসী থেকে অর্থাৎ জলযোগ না করে ,স্নানাদি সমাপন করে মৌন অবস্থায় থেকে অর্থাৎ কারো সাথে কথা না বলে গাছ থেকে ৯ টি শিউলি ফুল তুলবেন । নিচে থেকে কুড়িয়ে নিলে চলবে না । ফুল্গুলি তুলে ঘরে ফিরে আসা পর্যন্ত ভুলেও কারো সাথে কথা বলবেন না । ফুল্গুলি ঘরে এনে যত্ন করে রাখবেন ।
গভীর রাতে যখন সব শান্ত হবে, সবাই ঘুমিয়ে পড়বে এবং কোন কোলাহল থাকবে না সেই নির্জন পরিস্থিতি তে প্রয়োগ আরম্ভ করবেন । আপনার বাড়ির পরিস্থিতি অনুযায়ী সময় বেছে নেবেন । গভীর রাত্রে যখন শান্ত পরিবেশ তৈরি হবে সেই সময়টা বেছে নেবেন ।
এই নির্জন সময়ে মুক্ত আকাশের নীচে যেখানে বসবেন ,সেই স্থান টুকু গঙ্গা জল দিয়ে শুদ্ধ করে নেবেন । শ্রদ্ধা ভক্তি সহকারে ধুপ দীপ জ্বালাবেন । তারপর শিউলি ফুল গুলি কে একটি পুটলি তে বেঁধে একটি পরিষ্কার চৌকি তে রাখবেন এবং পূর্ব দিকে মুখ করে বসবেন । সে সময় একা থাকবেন ,দ্বিতীয় কোন ও ব্যক্তি কাছে থাকা চলবে না । সম্পূর্ণ একা থাকতে হবে । ফুলের পুঁটলি তে সামান্য আতর লাগিয়ে দেবেন । তারপর গন্ধ পুস্প ধুপ দীপ ও অক্ষত দিয়ে পুজা করবেন । পুজার পর পুঁটলি টি নিয়ে নিজের ব্যবসা ক্ষেত্রে অথবা ঘরের আলমারিতে ঝুলিয়ে রাখবেন ।
নিষ্ঠার সাথে এই প্রয়োগ এর দ্বারা ধন সম্পদ বৃদ্ধি পায় । যদি কারও কু দৃষ্টি থাকে তা কেটে যায় । ঘরে শান্তি ফিরে আসে ।
একবছর পর আলমারি থেকে বের করে প্রবাহ মান জলে বা নদী তে বিসর্জন দেবেন আবার ন্তুন ফুল তুলে আগের মত ক্রিয়া করে আবার আলমারিতে রাখবেন ।
সঙ্কট নাশক মন্ত্র
ওঁ হ্রিং বগ লা মুখী সর্ব দুষ্টা নাম বাচং মুখং পাদং স্তনভ য় জিহবাম কীলয় কীলয় বুদ্ধিম নাশয় হ্রিং ওঁ ।
উপরোক্ত মন্ত্রটি বগ লাদেবির । অতএব স্নানআন্তে শুদ্ধ বস্ত্রাদি পরিধান করে বগলা মুখিদেবির চিত্র সামনে রেখে হরিদ্রা বর্ণের পুস্প দ্বারা সজ্জিত করে ধুপ দীপ জ্বেলে হরিদ্রার মালাতে উক্ত মন্ত্র ১০৮ বার করলে আশাতীত ফল লাভ হয় । জপ সংখ্যা বাড়াতে পারলে বেশি ফল পায় ।
উপরোক্ত মন্ত্রটি বগ লাদেবির । অতএব স্নানআন্তে শুদ্ধ বস্ত্রাদি পরিধান করে বগলা মুখিদেবির চিত্র সামনে রেখে হরিদ্রা বর্ণের পুস্প দ্বারা সজ্জিত করে ধুপ দীপ জ্বেলে হরিদ্রার মালাতে উক্ত মন্ত্র ১০৮ বার করলে আশাতীত ফল লাভ হয় । জপ সংখ্যা বাড়াতে পারলে বেশি ফল পায় ।
অশবথ গাছ
অশবথ ই একমাত্র এমন বৃক্ষ যা চব্বিশ ঘণ্টা {দিনরাত } অক্সিজেন ত্যাগ করে যা জীবজগতের জন্য প্রান বায়ু বলা হয় । প্রত্যেক জীব অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে । বৈজ্ঞানিক অনুস ন্ধানের এই তথ্য প্রমানিত । অক্সিজেন দেওয়া ছাড়া অশবথ বৃক্ষের অন্যান্য অনেক বৈ শিষ্ট আছে যেমন এর ছায়া শীতকালে উষ্ণতা এবং গ্রীষ্ম কালে শীতলতা প্রদান করে । এছারা অশবথ গাছের পাতা স্পর্শ করলে বাতাসে মিশ্রিত সংক্রামক ভাইরাস নষ্ট হয়ে যায় । আয়ুর্বেদ অনুযায়ী এর ফল ছাল পাতা ইত্যাদি থেকে অনেক প্রকার রোগ নাশক ওষুধ তৈরি করা হয় । এই ভাবে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টি তেও অশবথ গাছ পূজনীয় ।
কল্যাণ কমনা মন্ত্র
যখন কোন প্রকার অমঙ্গলের আশঙ্কা করলে এই মন্ত্র চলতে বসতে উঠতে জপ করলে সে অপ্রিয় আশঙ্কা নির্মূল ভাবে সমাপ্ত হয়ে শুভফল দিতে শুরু করে । এই মন্ত্র অদ্ভুত ঘটনা ঘটাতে পারে ।
সর্ব মঙ্গলমঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থসাধিকে ।
শরণ্যে ত্রাম্বকে গৌরী নারায়ণী নম স্তুতে ।।
হে ভগবতী নারায়ণী , তুমি সর্ব প্রকার মঙ্গলকারী , কল্যাণ দায়িনী শিবা ,শান্তি প্রদান কারী । সব পুরুষার্থ কে সিদ্ধ কারী শরণাগত বাতস্যলা ত্রিনেত্রধারি গৌরি অত হে দেবী তোমাকে নমস্কার ।
মন্ত্র ১
সর্ব মঙ্গলমঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থসাধিকে ।
শরণ্যে ত্রাম্বকে গৌরী নারায়ণী নম স্তুতে ।।
হে ভগবতী নারায়ণী , তুমি সর্ব প্রকার মঙ্গলকারী , কল্যাণ দায়িনী শিবা ,শান্তি প্রদান কারী । সব পুরুষার্থ কে সিদ্ধ কারী শরণাগত বাতস্যলা ত্রিনেত্রধারি গৌরি অত হে দেবী তোমাকে নমস্কার ।
মন্ত্র ১
Thursday, November 26, 2015
মন্ত্র
মন্ত্র বলতে আমি বুঝেছি কোন ও বিশেষ ধ্বনি বা বর্ণের সমষ্টি । যার সাহায্যে সাধক মন ও শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ সাধন করে তাঁর আরাধ্য দেবতা বা বিশেষ কোন শক্তিকে জাগ্রত করে বাঞ্ছিত ফল লাভ করে থাকেন । ধ্বনি বিশেষের প্রভাব ,পশু পক্ষী জীব জন্তু গাছ গাছালি তো বটেই জড় বস্তু উপর পড়তে পারে ।
শ্রীকৃষ্ণের বেনুবাদনে মাঠের গ্রু বাছুর পর্যন্ত শান্ত , মন্ত্র মুগ্ধ হয়ে পড়ত । সাপুড়ের বীণ বাদনে সাপেদের ফনা তুলে নৃত্য করার দৃশ্য আমরা সবাই দেখেছি । সঙ্গীতের মুরচ্ছনা সৃষ্টি করে বুদ্ধি বিকাশ ঘটানো হয় ।
মানুষের জীবনের দর্শন থেকে শুরু করে , ললিত কলা ।লেখকের কলম ,চিত্রকরের তুলি ,রেখাঙ্কন করা বা কোন ও ব্যক্তির চিন্তা বা ভাবনার পদ্ধতির মধ্যে ও মন্ত্র শক্তি তার কার্যক্ষেত্র করে তুলেছেন ।
সোজা কথা মন্ত্রের মধ্যে সেই ক্ষমতা আছে জা দিয়ে অসম্ভব কে সম্ভব করা যায় । শুধু প্রয়োজন তাকে সিদ্ধ করা ।
মন্ত্র সাধন করতে হলে সাধনার সময় গুরুর ছবি সামনে রেখে অথবা গুরু না থাকলে শিব কে গুরু মেনে শ্রদ্ধা সাথে মন্ত্র সাধনা করতে হয় ।
শুভ নক্ষত্র শুভদিন শুভ তিথি তে শরীর মন পোশাক ইত্যাদি শুদ্ধতার সাথে মন্ত্র জপ করতে হয় ।
সাধককে সবদিক ভেবে চিন্তে মানসিক ভাবে তৈরি হয়ে সাধনায় বসতে হবে ।
শ্রীকৃষ্ণের বেনুবাদনে মাঠের গ্রু বাছুর পর্যন্ত শান্ত , মন্ত্র মুগ্ধ হয়ে পড়ত । সাপুড়ের বীণ বাদনে সাপেদের ফনা তুলে নৃত্য করার দৃশ্য আমরা সবাই দেখেছি । সঙ্গীতের মুরচ্ছনা সৃষ্টি করে বুদ্ধি বিকাশ ঘটানো হয় ।
মানুষের জীবনের দর্শন থেকে শুরু করে , ললিত কলা ।লেখকের কলম ,চিত্রকরের তুলি ,রেখাঙ্কন করা বা কোন ও ব্যক্তির চিন্তা বা ভাবনার পদ্ধতির মধ্যে ও মন্ত্র শক্তি তার কার্যক্ষেত্র করে তুলেছেন ।
সোজা কথা মন্ত্রের মধ্যে সেই ক্ষমতা আছে জা দিয়ে অসম্ভব কে সম্ভব করা যায় । শুধু প্রয়োজন তাকে সিদ্ধ করা ।
মন্ত্র সাধন করতে হলে সাধনার সময় গুরুর ছবি সামনে রেখে অথবা গুরু না থাকলে শিব কে গুরু মেনে শ্রদ্ধা সাথে মন্ত্র সাধনা করতে হয় ।
শুভ নক্ষত্র শুভদিন শুভ তিথি তে শরীর মন পোশাক ইত্যাদি শুদ্ধতার সাথে মন্ত্র জপ করতে হয় ।
সাধককে সবদিক ভেবে চিন্তে মানসিক ভাবে তৈরি হয়ে সাধনায় বসতে হবে ।
মন্ত্র সিদ্ধি
Subscribe to:
Posts (Atom)